কম্পিউটার আর্কিটেকচার (Computer Architecture) কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং-এ কম্পিউটার আর্কিটেকচার হচ্ছে কম্পিউটার সিস্টেমের কনসেপচুয়াল নকশা এবং কম্পিউটারের বেসিক অপারেশনের গঠন বিন্যাস। কম্পিউটার সিস্টেমে যে-সব বৈশিষ্ট্য প্রোগ্রামারের কাছে দৃশ্যমান অথবা প্রোগ্রামের লজিক্যাল এক্সিকিউশনের উপর যে-সব বৈশিষ্ট্যের সরাসরি প্রভাব আছে, তাকে কম্পিউটার আর্কিটেকচার বলে। উদাহরণস্বরূপ বলা যায় আর্কিটেকচারাল বৈশিষ্ট্যের মধ্যে আছে ইনস্ট্রাকশন সেট, বিভিন্ন ডাটাটাইপ রিপ্রেজেন্ট করতে ব্যবহৃত বিটের সংখ্যা, ইনপুট আউটপুট মেকানিজম এবং মেমরি অ্যাড্রেসিং-এর জন্য বিভিন্ন পদ্ধতি । কম্পিউটার আর্কিটেকচারের দুটি ধারা প্রচলিত আছে। একটি হলো হার্ভার্ড আর্কিটেকচার ও অপরটি ভন নিউম্যান বা প্রিন্সটন আর্কিটেকচার। আধুনিক কম্পিউটার আর্কিটেকচার (Modern Computer Architecture) আধুনিক কম্পিউটারের মৌলিক আর্কিটেকচার । হার্ভার্ড আর্কিটেকচার দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ চলাকালে হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে এই আর্কিটেকচার নিয়ে গবেষণা করা হয়। হাওয়ার্ড আইকেন প্রথম এই আর্কিটেকচার প্রস্তাব করেন। দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র নিয়ন্ত্রণে এই আর্কিটেকচার ব্যবহার করা ছিল মূল উদ্দেশ্য। তবে বাণিজ্যিকভাবে এই আর্কিটেকচার খুব বেশি সফল নয়। মার্ক-১, ২, ৩, ৪ কম্পিউটার এই প্রযুক্তিতে তৈরি প্রথম প্রজন্মের কম্পিউটার। হার্ভার্ড আর্কিটেকচারের বৈশিষ্ট্য (i) ডাটা ও ইনস্ট্রাকশনকে পৃথক পৃথক মেমরিতে রাখা হত। (ii) ইনস্ট্রাকশনের শব্দ দৈর্ঘ্য বিভিন্ন রকমের ছিল। এর পরিবর্তন আনলে ডাটার কোনো পরিবর্তন হয় না। (iii) ইনস্ট্রাকশন পৃথক মেমরিতে থাকায় ভন নিউম্যান বা প্রিন্সটন আর্কিটেকচার জন ভন নিউম্যান একজন বিখ্যাত হাঙ্গেরীয় আমেরিকার অভিবাসী গণিতবিদ। তিনি দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের শেষ পর্যায়ে ১৯৪৫ সালে। স্টোরড প্রসিডিউর-এর উপর ভিত্তি করে কম্পিউটারের আর্কিটেকচার ডিজাইন করেন। অর্থাৎ, 'ডন নিউম্যান স্থাপত্য' মানেই আধুনিক কম্পিউটার যা সংরক্ষিত প্রোগ্রাম বা Stored Program ধারণাকে বাস্তবে রূপায়িত করেছে। এই আর্কিটেকচারে ডাটা ও ইনস্ট্রাকশন একই মেমরিতে থাকে। কন্ট্রোল ইউনিটের নিয়ন্ত্রণে সিপিইউ মেমরি থেকে ডাটা নিয়ে ফলাফল আবার মেমরিতে পাঠায়। মেমরির সাথে ইনপুট/আউটপুট পোর্টের মাধ্যমে ইনপুট/আউটপুট ডিভাইসগুলো সংযুক্ত থাকে। “ফেন-এক্সিকিউট সাইকেল” এর মাধ্যমে ইনস্ট্রাকশন নির্বাহ করে ডাটা কিংবা ইনস্ট্রাকশন সিপিইউ থেকে মেমরিতে এবং মেমরি থেকে ইনপুট/আউটপুটে বাস বা সিস্টেম বাসের মাধ্যমে চলাচল করে।
The things that we all should keep an eye on are the processor or not; 1. Clock speed 2. Number of course 3. cache memory 4. FBS 1. Clock Speed: It is also called GH2. All processors are written on. Clock speed means how fast your computer can work. That's what this signal means. The speed of the processor is known through this clock speed, how fast the calculation can be done. 2. Number of Cores: The more cores the processor has, the faster the processor can work. If I give an example to explain the matter, I hope you can understand it very easily. Suppose if a person had many hands, then he could do many things at the same time. That is, if we go to the market and buy a smartphone, then we will see what the configurations of the phone are. If we look closely at the configuration of the smartphone, we will see that Dual Core Processor, Quad Core Processor, Octa core processor, Hexa core processor, Deca core processor. This means that the dual core processor has two arms or cores, ...
Comments
Post a Comment